ডেস্ক রিপোর্ট : ২৩ লাখ পরীক্ষার্থী ২০১৫ সালের প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় বসেছিল। ২৩ লাখ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৬৯ জনের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে, পর্ষদ ভুল সংশোধন করতে রাজি আছে। সেইমতো ভুল সংশোধনের সুযোগ দেওয়া হোক বলে জানান।
একইসঙ্গে তিনি জানান, সংখ্যাটি ২৬৯ জন নয়, তদন্ত করে দেখা হয়েছে ২৬৫ জনের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। পাশাপাশি দ্বিতীয় প্যানেলে জায়গা পাওয়া ২৬৯ জনকে বাড়তি এক নম্বর দেওয়া হয়েছিল। সবাই কেন এই নম্বর পেলেন না তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে বৃহস্পতিবার প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি ছিল । আদালত পর্ষদের কাছে জানতে চায়, প্রশ্ন ভুল থাকার জন্য যখন পরীক্ষার্থীদের বাড়তি ১ নম্বর দেওয়ার সিদ্ধান্ত হল, তখন তা সমস্ত পরীক্ষার্থীকে দেওয়া হয়নি কেন?
প্রথমে পর্ষদের আইনজীবীরা বিচারপতিদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, আইন মেনে শুধু মাত্র প্রশিক্ষিত প্রার্থীদেরই বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদালত পাল্টা আইনজীবীদের প্রশ্ন করলেও সেই উত্তর দিতে পারেননি পর্ষদ আইনজীবীরা।